একটি পুরাতন বড় বড় গৃহের কাছাকাছি একটি অবস্থান ছিল, যেখানে শব্দ এবং রক্তের শব্দ সুনামা করত। এই গৃহটির উপর অনেক ধূপ পড়ছিল, তার ভিতর অনেক বড় খিলানে বোঝায় একটি অদ্ভুত অনুভূতি। অনেকেই মনে করতে পারতেন যে এই গৃহে কেউ অদৃশ্য আসুক, একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটতে পারে।
একদিন, একটি তরুণ যুবক নামক অভিজ্ঞানী এই অবস্থানে এককলা আসতে রাজি হয়েছিল। তার উদ্দীপনা ছিল সমস্ত অদৃশ্য এবং অবিশ্বাস্য কথা গুলির সত্যতা প্রত্যাখ্যান করা। তিনি এককলা গৃহে প্রবেশ করলেন এবং দেখলেন যে সেখানে অমিল সজীব থাকা অত্যন্ত কঠিন।
রাতে, একটি অজানা শব্দ গৃহে ঘুরছিল, এবং একটি হত্যা হওয়ার সূচনা দেওয়া হয়েছিল। তরুণ অভিজ্ঞানী এটির সাথে বিচিত্র ঘটনা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়েছিল এবং সকালে তার অনুসন্ধান শুরু করেছিল।
গৃহের ভিতরে হেলিকপ্টার কিংবা অন্য কোনও পরিবহনের চিহ্ন ছিল না, কিন্তু একটি অজানা চোখ তাকে মন্ত্রমুগ্ধ করেছিল। তার দৃষ্টি পড়লো একটি পুরাতন অলীক বই জুড়ে রয়েছে, যেখানে একটি অবিশ্বাস্য মোচন ছড়ায়ে রয়েছে। প্রথম পৃষ্ঠায় পড়তে দেখলো, “এখানে অবাক করণীয় কিছু হচ্ছে, যে সব জীবন বা মৃত্যুতের অভাবে বাঁচতে আসতে পারে।”
তার আত্মবিশ্বাস চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছিল এবং তার দ্বারা সৃষ্ট অদ্ভুত অবস্থানটি একটি মহাকাব্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে মৃত্যুতের পরেও জীবন থাকতে পারে এবং মিষ্টির সজীবতা সবসময় চিরকাল থাকতে পারে।