তপ্ত রোধের শ্রমজীবী কখনো গুটিয়ে নেয় বেলা শেষের আদর্শ লিপি , খানিক ইচ্ছে মেলে দেয় দখিনি হাওয়ার হাটে ; তবুও মন কেমনের বিষন্নতা বালিশে মুখ গুজে প্রতিদিন, স্বপ্ন খোঁজে – বাস্তবতার ছন্দপতনে দিবারাত্রির কাব্যরা ভিড় করে কোন প্রকাশনীর লুন্ঠিত লাইনে গণমাধ্যম খুলে দেয়
Tipsweb.org Latest Writings
তুমি আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছো তোমার হাত ধরেই এই পথ চলা এখনও আরও কিছু শেখা বাকী আছে তোমার কাছ থেকে তুমিই আমার জীবনের সবথেকে বড় শিক্ষক শুভ শিক্ষক দিবস আমার তরফ থেকে তোমার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ….। ©Hasina Anjum Monalisa
স্বপ্নহীন রুগ্ন বাজারে স্তূপাকারে জমছে সংক্রামক রোগ! ঝুঁকিপূর্ণ মধ্যবিত্তের ধূর্ত মুখ চাপা পড়ছে অর্ধেক মুখোশে , মিথ্যে ভালো থাকার কায়দা শেখাচ্ছে আয়না কেও , এদিকে কোথাও হৃদপিন্ডের স্বাক্ষর বুনছে একা বিষন্ন বাবুই , কার্নিশে কার্নিশে স্মৃতি জমেছে বরফের মত প্রমোদ প্রাসাদের প্রতিটি ধাপের ক্ষত ঢাকা পড়ছে দামী কার্পেটের নকশায় ! দুঃসহ ...
সংকীর্ন গলি , কয়েকটা সরীসৃপ এগোচ্ছে সূর্যালোকের পথে ! ক্রমশ মলিন হচ্ছে অন্ধকার, নিখুঁত যান্ত্রিকতার ফাঁকে ফাঁকে ; তবে একবার হলেও ভেবে দেখতে পারো ! কি এমন প্রমাণিত হলো অযথা নাক ফুল কিংবা সিঁদুরের বাড়াবাড়িতে? তোমার হোমের আহুতি কি অশ্বমেধে পরিপূর্ণতা পেল ? অবশেষে হার মানতে হলো ...
এই ভাবেই কত কবিতা শেষ হয় রোজ তাদের যৌবন কাটে অনাহুত মৃত্যু আর দুঃসহ খাদ্যের প্রতীক্ষায় ! ছেঁড়া পৃষ্ঠার – কাটাকুটি খেলা আর ছক্কা পাঞ্জায় আদিম অনিয়ম কেড়ে খায় ছন্দ বস্তি,নর্দমা ,ডাস্টবিনে ইতি উতি ফেলে দেওয়া অক্ষর কুড়াবার আগেই সাইরেন বেজে ওঠে,নগরীর কারাগারে পলাতক শব্দ কে আবারও ভরা হয় নিঃশব্দে ...
কাগজের কোজাগরী সহজে ছিঁড়ে ফেলা যায় , ডালিমের মতো জমাট বাঁধা দুঃখ আলতো খসে পড়তেই পারে অমানিশার বিবাগী তরলের মত !! জনপদে ভিড় করা শোক কোটরের গভীর বিবর চাপা পড়ে যায় উজ্জ্বল ফরাসে , প্রতিনিয়ত যেভাবেই প্রতিপদে স্থান করে নেয় প্রতিপক্ষ তখন এমনিতেই রাতের সংকেতে হার মানে ধূর্ত শেয়ালের ডাক কো ...
স্বপ্ন যখন কাঠমলাটে বিকোয় তার শব্দকে, পৃষ্ঠাগুলো বড়ই একা লিখছে উপন্যাসের শেষটাকে! হালকা হওয়ায় রঙ পেন্সিল ডানা উড়ায় ছদ্মবেশ , নিখুঁত তার আনাগোনা আবছা হলেও বড্ড চেনা! ভাসছে যেমন ভাসুক না হয় নিয়ম ভাঙ্গার বদঅভ্যেস হাঁসতে থাকা ভোরের মায়ায় নরম রোদের বিলাসিতা শীতকাতুরে জানালাগুলো জানান দিল অবশেষ , জড়িয়ে ...
বুকের ভিতর বুক বাঁধানো যে মুখোশধারী মুখটা , আয়না ও আজ দিব্যি আছে খসছে কেবল রোদটা ! আমি নাকি তোর আকাশ ছিলাম ! উড়ান পথের পাখনা ছিলাম , গদ্য ভারে নুইয়ে পড়া সহজ সরল পদ্য ছিলাম , ছক আঁকা সেই লাজুক ছাতায় বাদলা হৃদির কথকতায় এখন কি আর পাসনা খুঁঁজে ...
জিততে এসে ও মায়ার জুয়ায় হারতে হয় রোজ ! স্তরে স্তরে পাপের পলির রাখছে কি কেউ খোঁজ ? পায়ের তলায় দূর্বা আঁকো সাবাড় করো বন , তোমরা নাকি আদম পিতার আদিম জনগণ ! তাই, তালাশ চালাও বানজারা যন্ত্রনার খুঁট জমিন করো এফোঁড়ওফোঁড় ছক্কা নয়ত পুঁট স্লোগান তোলো স্লোগান ...
রং মশাল পুড়ে গেলে পড়ে থাকা ছাই তাতে কি আর কোনও রঙ খুঁজে পাই ? ভেঙ্গে যাওয়া বরফের টুকরোর আদলে কত ছাপ এলোমেলো ইচ্ছের বদলে ! ঠিক যেভাবেই এতকাল হেরে গেলে হায় , সেভাবেই ফিরে এসো এই অবেলায় ! পথের ধারেতে পড়ে থাকা ধুলোর ঘ্রাণ মেখে পিছু ...