একে অপরকে ভালোবাসতো রাই আর স্বপ্নিল। সুখী জীবনের স্বপ্ন দেখতো। হটাৎ ছোট্ট রাগারাগিতে দুজনের বিচ্ছেদ হলো। রাই নতুন বন্ধু পেলো, নন্দন, ভিক্টোরিয়া, বইমেলা ঘুরলো হাত ধরে। স্বপ্নিল এদিকে পিতৃহারা হলো সরকারি চাকরি পেয়েও জীবনে সুখ পেলোনা। রাই যখন বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দে মত্ত, সে তখন কবিতা লিখতো পুরোনো ভালোবাসাকে মনে করে। পুরোদস্তুর নেশায় ডুবে স্বপ্নিল যেদিন হাসপাতালে শেষ দিনটা কাটাচ্ছিল সেই দিন ও সে রাইকেই একবার দেখতে চেয়েছিলো। দশমীর দিন রাই যখন লাল শাড়ী পড়ে নতুন বন্ধুর সঙ্গে হাসিমুখে সেলফি তুলছিলো সে জানতেই পারলোনা সত্যিকারের ভালোবাসা বিদায় নিলো নিঃশব্দে কামনা আর ছলনার কাছে হেরে।
জীবন আবারও বুঝিয়ে দিলো কলিযুগে ভোগবাদই শ্রেষ্ঠ। একনিষ্ঠ ভালোবাসা চিরকাল লাঞ্চিত।
অদ্য দিবস রজনীর বিদায়বেলায় সুন্দর একটি স্পর্শকাতর লেখা পড়লাম
অনেক ধন্যবাদ ভাই ♥️
রাই আর স্বপ্নিল একে অপরকে ভালোবাসতো। সুখের স্বপ্ন দেখতো যা কিনা একদিন তাদের একদিনের রাগারাগি ও তাদের বিচ্ছেদ, বেদনা সৃষ্টি করে। রাই নতুন বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটাতে লাগলো, যেখানে স্বপ্নিল জীবনের সুখ পেতে পারেনি
ভালো বলেছেন