বিয়েবাড়িতে গেলে নবীন বাড়ুজ্যে খাসির মাংস না হলে পাতে দেয় না। মুরগির মাংস হয়েছে শুনলেই তার চক্ষু চড়কগাছ। খেতে তো বসবেই না উপরন্তু বাড়ির কর্তার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে চলে যেত। ঠাকুর মশাই লোক বলে কোনদিন কেউ প্রতিবাদ করেনি। তাই ধীরে ধীরে যেসকল বাড়িতে খাসির বন্দোবস্ত হতো না তারা নবীন কে অতিথি তালিকায় রাখত না। নবীন পরে যখন সেইসব বাড়ির সামনে দিয়ে যেত খাসির মাংস করার মুরোদ নেই বলে গালমন্দ করতে করতে যেত।
আজ নবীনের বড় মেয়ের বিবাহ। খাসির মাংস হয়নি বলে বরপক্ষ তুমুল গন্ডগোল শুরু করে দিলো।