বৈশাখী ছিল তাদের এলাকায় উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের ফার্স্ট গার্ল। ছোট বেলা থেকেই পড়াশোনায় মেধাবী বৈশাখী ছিল শিক্ষিকা দের স্নেহের পাত্রী। কিন্তু ক্লাসের বাকি ছাত্রীরা ছিল অলস ও বোকা। তারা পড়াশোনার থেকে বেশি অন্য কাজে নিজেদের নিযুক্ত রেখেছিল। উচ্চ মাধ্যমিক অবধি গড়াতে গড়াতে আশি শতাংশ মেয়ে লেখাপড়া ছেড়ে বিয়ে করে নিল। কিন্তু বৈশাখী তার পড়াশোনা চালিয়ে গেলো এবং বায়োকেমিস্ট্রি তে মাস্টার্স করার পর বিদেশে পি.এইচ.ডি করার জন্য বৃত্তি পেলো। বিদেশে গিয়ে যখন একদিন তার পুরনো বান্ধবী মাধবীর সাথে তার দেখা হলো জানলো যে মাধবী এখন দুই ছেলের মা,স্বামীর সাথে বিদেশে বেড়াতে এসেছে। নিজের প্রোফাইলের লিংক শেয়ার করে বৈশাখী কে সে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে বলে তার থেকে সময়ের অভাবে বিদায় নিলো। প্রোফাইল টা খুলে সে দেখলো স্কুলের তার সহপাঠীরা তাদের পুরানো দিদিমনি দের সাথে পিকনিকে গিয়ে কত নিজস্বী তুলেছে আর তারই একটা দেওয়া মাধবীর প্রোফাইলের কভার ফটোতে।
Share
বাস্তবিক
একদম তাই
আপেক্ষিক
একেবারে সঠিক মূল্যায়ন