রিনিকের সাথে মিলির পরিচয় ঘটে কম্পিটিটিভ পড়ার একটি গ্রুপ থেকে। প্রথমে স্টাডি মেটেরিয়াল শেয়ার এবং পরবর্তীতে মনের আদান প্রদানের মাধ্যমে দুজন দুজনের কাছে অপরিহার্য হয়ে ওঠে। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়ে একত্রে স্বপ্ন দেখে সোনার সংসার গড়ার। কিন্ত হটাৎ মিলির বাবার মৃত্যু মিলিকে জীবনের কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে। মা ও বোনকে ফেলে যে রিনিক কে বিয়ে করতে পারবে না জানিয়ে দিল সে এবং রিনিকের সাথে সমস্ত যোগাযোগ ছিন্ন করে দিলো। এদিকে চাকরি পেয়েও রিনিক ডিপ্রেশনে চলে গেল। অফিস ছেড়ে সে ভর্তি হলো এক রিহ্যাব সেন্টারে এবং সেখানে তার পরিচয় হলো তিলোত্তমার সাথে। গায়ের রং ও গড়ন থেকে শুরু করে কথা বার্তার ধরন সবটা তার ছিল মিলির মতো। তাকে সে জীবনের সব কথা গুছিয়ে বললো এবং সব শুনে তিলোত্তমা বললো সত্যি ভালবাসবে যে জন, কোনো পরিস্থিতিতে ছেড়ে যাবে না সে জন। তার এই কথায় যেন রিনিক ফিরে পেলো হারানো মন।
Share
ধন্যবাদ
দুঃখের মধ্যেও যেনো সুখ
ঠিক ধরেছেন
আবেগে ভরা
ধন্যবাদ
নিপুনভাবে বর্ননা করেছেন, কবি।
ধন্যবাদ
Thank you my dear.
Welcome