আজ অসীমের বিবাহ বার্ষিকী। নয়নের জন্য কি উপহার নেবে সারাদিন ঠিক করতে পারলো না। শেষমেশ অফিসের কলিগ তৃষার থেকে আইডিয়া নিল যে সুন্দর একটা রোদ চশমা সে কিনবে দোকান থেকে। সেই মত সালকৌসি চত্বর ঘুরে নীল বাজারে চশমা পট্টি তে হাজির হলো অসীম। ছোট বড়ো নামি দামি দোকান ঘুরে শেষে এক ইরানি দোকানদারের থেকে চশমা নিতে যাবে সে। হঠাৎ খেয়াল হলো একটা রোদ চশমার গায়ে লেখা একটার সাথে ফ্রি আরেকটা। চশমা টা দেখতে ঠিকঠাক মনে হলো আর সাথে বিনামূল্যে একটি চশমা পাওয়ায় ওই পেয়ার টাই প্যাক করতে বলে হোয়াটসঅ্যাপে ব্যস্ত হলো সে। ইরানি দোকানদার হঠাৎ বললো যে এই চশমা দুটোর বাক্স একটা আর অন্য বাক্স ধরবে না তাই এটা পরে অথবা পকেটে নিতে হবে। রাজি হয়ে গেল অসীম,নয়নের টা প্যাক করে নিজের টা চোখে আর একবার দিলো। হঠাৎ কেমন একটা আলো এসে ঝলসে দিল তার চোখ। চোখ মেলতে ইরানি ফ্যাঁসফেঁসে গলায় হেসে বললো বাবু চশমা টা খুব পছন্দ তাই ফিরে এলেন আরেকটা নিতে।
“অসীম এবার নয়নের জন্য নিয়ে এসেছে ‘চশমা জগতের রোমাঞ্চকর মুহূর্ত’! এতে নয়নের জীবনে আরও একটি ‘চশমা উৎসব’ যোগ হয়ে গেছে! 🌟👓✨”
ঘটনা টা কি বুঝতে পেরেছো ?
বুঝলাম না শেষ টুকু
এখানে অসীম একটি সফটওয়্যার, দোকানি একজন প্রোগ্রামার, চশমা দু টি একটি ভাইরাস ও অপরটি অ্যান্টি ভাইরাস, আলো জ্বলে মানে সুইচ অন ও অফিস থেকে দোকানের রাস্তা হলো লুপ । এবার বাকিটা বুঝে নিন।
Sir lekha ta asadharon but bojha ta ektu kothin 🙂
Comment a dekho bujhte parbe