২০৬১ সালে পৌঁছে ভারত, পাকিস্তান সহ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো এমন অন্ধকারে চলে যাবে কল্পনাতীত। আভ্যন্তরীণ পলিটিক্স আর প্রথম সারির দেশগুলোর গুপ্তচর সংস্থা যেভাবে একরকম ব্যবসায়িক দাসত্ব কে ফিরিয়ে এনেছে তা মনুষত্বের জঘন্যতম অধ্যায়। চতুর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রেভোলিউশনের আড়ালে যে মানুষের মস্তিষ্ক বিকৃতি এবং অনলাইন আসক্ত প্ল্যাটফরম কে হাতিয়ার করেছে তার ফল আজকের পিএমও তে এই মিটিং যেখানে স্বরাষ্ট্র দফতর থেকে অর্থনীতি, এনএসএ থেকে র চিফ সবাই মোটামুটি উপস্থিত। আলোচনার বিষয় প্রায় রসাতলে যাওয়া যুব সমাজ কে উদ্ধার করা কারন ফেসবুক থেকে অনলাইন জুয়া সব কিছু তে যুব সমাজ এমনি মশগুল যে এখন রীতিমত মস্তিষ্কে ধূসর বস্তুর অভাব। খেলাধুলা, পড়াশোনা বাদ রেখে এমন এক জালে আটকে যেখান থেকে বের করে না আনলে আগামী শতকে গোটা দেশ পাগলা গারদে রূপান্তরিত হবে। সেলফি থেকে রিলস মেয়েরা ও এই বিদেশি গুপ্তচর সংস্থা গুলোর পরবর্তী জেনারেশনে মেয়েদের কে বোকা বানানোর যে লক্ষ্য তা আজ সফল। কারন তারা জানত ভারত তথা বাকী তৃতীয় বিশ্বের দেশে মেয়েরা সেইভাবে কর্মসংস্থানের সাথে যুক্ত না। বাড়িতে বসেই অতি সহজে তাদের কে প্রলুব্ধ করা যাবে। ডার্ক নেটের সৌজন্যে মেয়েদের অনলাইনে ডেটিং সাইটে অন্তর্ভুক্তি ও ব্যাংক থেকে কোটি টাকার উধাও হয়ে আর্থিক সঙ্কট তীব্রতর। শুধু তাই না প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দুটি প্রতিবেশী দেশের মধ্যে যুদ্ধ বাঁধিয়ে অস্ত্র বিক্রি করে মুনাফা লোটে এই দেশ গুলো। তাই বর্তমানে আগামী প্রজন্মের জন্য এই দেশ গুলি এমন এক জিনোম তৈরি করেছে যা তাদের শিশু অবস্থায় শরীরে টিকার মত ইনজেক্ট করলে তারাও এই বড়ো দেশ গুলোর নতুন প্রজন্মের মত সক্ষমতায় ভরে উঠবে। আর এই জিনোম কেনার জন্যে কিভাবে কয়েক মিলিয়ন ক্রিপ্টো জোগাড় হবে এবং কোন কোন দেশ থেকে কি কি পর্যায়ে জিনোম কিনে ভর্তুকির মাধ্যমে বিক্রি করবে বিউরোক্রেসি সরকার তার আলোচনা শুরু হবে।