অল্প বয়সে পড়াশোনার বালাই ষাট করে বধীচরন দাস ওরফে বচন বিড়ির নেশা ধরলো। বিড়ির নেশা ধীরে ধীরে বিড়িখোর বচন থেকে বানিয়ে ফেললো পাতাখোর বচন। আর এই নেশার টাকা জোগাতে চুরির আশ্রয় নিলো বচন। প্রথম দিকে নিজেদের বাগানের ফল সব্জি বিক্রি করলেও পরবর্তীতে রাত বিরেতে অন্যের ক্ষেত থেকে শাক সবজি ফল মূল চুরি করতে শুরু করলো বচন। পাড়া প্রতিবেশীর অভিযোগ তখন থানা পুলিশ অবধি গড়াল অগত্যা তার বাপ তার বিয়ের দেবে ঠিক করলো। কিন্তু নিষ্কর্মা ছেলেকে কেউ বিয়ে করতে চাইবে না জেনে বচন কে একটি টোটো কিনে দেবার সিদ্ধান্ত নিলো তার বাপ। কিন্তু টোটো রাস্তায় খাটে না আর বচন পাতা খেয়ে মাঠ ছেড়ে ওঠেনা। ছেলের এরূপ মতিগতি দেখে শেষমেশ টোটো কেড়ে ছোট ছেলে পদ্মলোচন বা পেঁদো কে দিয়ে দিলো তার বাবা। কিন্তু টোটো চালানোর সময় তার বাতকরমের গন্ধে কোন যাত্রী উঠতে চায় না টোটো তে। শেষে তারা দুই ভাই ঠিক করলো সাদা জামা পরে বড়জন টিটি সাজবে আর ছোটজন জিআরপি আর আসল টিটির অফিস ঘরের সামনে পাহারা দেবে। যদি দেখে সত্যি টিটিরা বের হয়েছে তখন (অসমাপ্ত)